Extreme Corruption In Bangladesh
আসসালামু আলাইকুম! আমি আজহারুল ইসলাম অর্থী। আজকের ব্লগে আমি শুধুমাত্র বাংলাদেশের দর্শকদের না, বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের দুর্নীতি, অবিচার নিয়ে পুরো বিশ্বের সাথে কথা বলবো যা আমার বাস্তব জীবনের সাথে সম্পর্কিত। গল্পটা পড়ার পর আপনারাই বিচার করবেন আমি সঠিক না ভুল। প্লিজ সবাই নিজের মতামত কমেন্ট করে জানাবেন।
সময় ২০১৩ সাল। আমার এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ আরো কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলাম। দুর্ভাগ্যবশত চান্স পাইনি। এরপর আমার স্বপ্নের জব আর্মিতে কমিশন পদের জন্য আবেদন করলাম। প্রথমদিন খুব ভয়ে ছিলাম যেহেতু এইরকম কোন জবের প্ল্যাটফর্মে আমি প্রথমবারের জন্য গিয়েছিলাম। মেডিকেল টেস্ট এবং ভাইভা হয়েছিল সেদিন। আল্লাহর রহমতে চান্স পেয়ে গিয়েছিলাম।
তারপর কিছুদিন পর লিখিত পরীক্ষা হল। সেই লিখিত পরীক্ষাতেও চান্স পেলাম। তারপর আই.এস.এস.বি (ISSB - Inter Services Selection Board) এর চিঠি প্রায় ৩ মাস পর ডাকযোগে হাতে পেলাম। আই.এস.এস.বি সম্পর্কে লোকমুখে একটি কথা সবসময়ই শুনতাম। তা হল সেখানে চান্স পেতে হলে নাকি নিজের আত্মীয় স্বজন সামরিক বাহিনীর উচ্চপদে থাকা লাগে এবং তাদের সুপারিশ করা লাগে অথবা নিজে কোন মন্ত্রী, এম.পি, সরকারি উচ্চপদস্থ কারো কাছে যেয়ে সুপারিশ করা লাগবে তা না হলে সেখানে চান্স পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আমি আবার এত কিছুতে কান দিতাম না কারন অনেকগুলো পরীক্ষা দিতে দিতে এবং সফল হতে হতে আমার নিজের মাঝে একটা বিশ্বাস চলে আসছিল যে আমার কোন সুপারিশের দরকার নাই, আমি নিজেই নিজের যোগ্যতা দিয়ে চান্স পাবো।
তারপর রীতিমত আই.এস.এস.বি এর জন্য একটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলাম ফার্মগেটে। ২ মাস কোচিং করার পর মাঝখানে কোচিং এর বন্ধুরাও বিষয়টাকে এমনভাবে বলা শুরু করলো যে আমার মনে হল নিজে তো চেষ্টা করবোই, তারপরও কারো কাছ থেকে সুপারিশ নিয়ে যাই তা না হলে যদি আসলেই চান্স না পাই এতদূর পর্যন্ত এসে!! তখন ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সেনাপ্রধানের (জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া) বাড়ি ছিল আমার বাড়ির কাছেই (দাউদকান্দি, কুমিল্লা)। আমি ভাবলাম উনার কাছেই গিয়ে বিষয়টা জানাই, দেখি কী বলে। একদিন গেলাম আমার সব সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে। সে আমার সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে আমার সম্পর্কে একটু জানলো এবং আমার সব কাগজপত্রের ফটোকপি রেখে দিয়ে বললো, 'তোমারটা হয়ে যাবে।'
তখনই আমি এই বিষয়টা নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে সেখানে আসলেই 'সুপারিশ' বিষয়টা চলে এবং মানুষ যা বলে সত্যিই বলে। খুশি মনে বাসায় চলে আসলাম। আমার আই.এস.এস.বি এর কিছুদিন আগে আবার উনার কাছে গেলাম তাঁকে বিষয়টা মনে করিয়ে দিতে। সেদিন যেয়ে দেখি আমার এক স্কুল ফ্রেন্ডও তাঁর কাছে গিয়েছে আই.এস.এস.বি এর সুপারিশের জন্য। আমার ওই বন্ধুর বাসা ছিল আবার সেনাপ্রধানের বাসার খুব কাছে। যাই হোক, দুইজন একসাথেই আবার সুপারিশের জন্য জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়াকে অনুরোধ করলাম। তিনি এবারো আমাদের দুইজনকেই বললেন, 'হয়ে যাবে।' আমি তারপরও কোচিং এবং অন্যান্য সকল প্রস্তুতি যথাযথভাবে নিয়ে রেখেছিলাম কারন আমার টার্গেট ছিল যেভাবেই হোক আমাকে চান্স পেতেই হবে।
আই.এস.এস.বি পরীক্ষার পালা। আমার ওই স্কুল বন্ধুর পরীক্ষার দিন ছিল আমার পরীক্ষার দিনের চার দিন আগে। তাই আমি যখন পরীক্ষা দিতে যাব এর আগের দিন রাতে শুনলাম সে চান্স পেয়েছে। আমিতো খুশিতে আত্মহারা! বুঝতে পারলাম যে সেনাপ্রধান ওর জন্য যেহেতু সুপারিশ করেছে, নিশ্চয়ই আমার জন্যও করেছে। মহানন্দে ছিলাম কারন আমি নিজেও সবদিক থেকে প্রস্তুত এবং ওইখানে সেনাপ্রধানের সুপারিশও আছে। গেলাম ঠিকঠাকমত পরীক্ষা দিতে। রিজেক্টেড হয়ে গেলাম! কিছুই বুঝে উঠতে পারলাম না, মাথায় কিছুই কাজ করছিল না। আমি রেজাল্ট দেখতে চাইলাম, তাঁরা বলল রেজাল্ট দেখানো যাবে না, এটা নিষেধ!
হতাশ মন নিয়ে চলে আসলাম। তারপর আমার পরিবারের সবাই আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল এগুলো ব্যাপার না, এগুলো হয়ই। যাই হোক, পরে জানতে পারলাম আমার যেই বন্ধুটা চান্স পেয়েছে তার গ্রাম আর সেনাপ্রধানের গ্রাম একই ছিল তাই তার জন্য সুপারিশ করেছে। আমার জন্য কেন করেনি সেটা আজও আমার অজানা।
তারপর ঠিক একইভাবে কয়েকদিন পর আবার কমিশন পদে আবেদন করলাম বিমানবাহিনীর জি.ডি.পি তে। এখানেও একইভাবে সব পরীক্ষায় পাশ করে আই.এস.এস.বি পর্যন্ত গেলাম। এবারও আবার সেনাপ্রধানের কাছে গেলাম। সে আগের মত একইভাবে সব কাগজপত্র রেখে দিয়ে বলল 'চিন্তা করো না, এবার হয়ে যাবে।'
এবারও রিজেক্টেড হয়ে একরাশ হতাশা নিয়ে বাড়ি ফিরতে হলো। পরপর দুইবার অপ্রত্যাশিত হারে খুব খারাপ লেগেছিল, অতিরিক্ত হতাশা আর মানুষের বিভিন্ন নেতিবাচক কথার চাপে আমি আত্মহত্যা করারও চিন্তা করেছিলাম। কিন্তু এই বড় ভুলটা করা হয়নি। এরপর আমার 'বাংলাদেশে' থাকারই ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু আমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব আর আত্মীয়স্বজনদের কারনে থাকতে হচ্ছে।
এখন আমি আপনাদেরকে কয়েকটি প্রশ্ন করবো। যদি সময় থাকে প্লিজ উত্তর দিবেন...
যদি পারেন প্রশ্নগুলোর উত্তর নিচে কমেন্ট করে জানাবেন...
আর যদি আমার বাস্তবিক লেখা এবং গল্প ভালো লেগে থাকে তাহলে সাবস্ক্রাইব করে আমার ব্লগের সাথেই থাকুন। আমার অন্যান্য ব্লগগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন। অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে।
About Me:
সময় ২০১৩ সাল। আমার এইচ.এস.সি পরীক্ষা শেষ হলো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ আরো কিছু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলাম। দুর্ভাগ্যবশত চান্স পাইনি। এরপর আমার স্বপ্নের জব আর্মিতে কমিশন পদের জন্য আবেদন করলাম। প্রথমদিন খুব ভয়ে ছিলাম যেহেতু এইরকম কোন জবের প্ল্যাটফর্মে আমি প্রথমবারের জন্য গিয়েছিলাম। মেডিকেল টেস্ট এবং ভাইভা হয়েছিল সেদিন। আল্লাহর রহমতে চান্স পেয়ে গিয়েছিলাম।
তারপর কিছুদিন পর লিখিত পরীক্ষা হল। সেই লিখিত পরীক্ষাতেও চান্স পেলাম। তারপর আই.এস.এস.বি (ISSB - Inter Services Selection Board) এর চিঠি প্রায় ৩ মাস পর ডাকযোগে হাতে পেলাম। আই.এস.এস.বি সম্পর্কে লোকমুখে একটি কথা সবসময়ই শুনতাম। তা হল সেখানে চান্স পেতে হলে নাকি নিজের আত্মীয় স্বজন সামরিক বাহিনীর উচ্চপদে থাকা লাগে এবং তাদের সুপারিশ করা লাগে অথবা নিজে কোন মন্ত্রী, এম.পি, সরকারি উচ্চপদস্থ কারো কাছে যেয়ে সুপারিশ করা লাগবে তা না হলে সেখানে চান্স পাওয়া প্রায় অসম্ভব। আমি আবার এত কিছুতে কান দিতাম না কারন অনেকগুলো পরীক্ষা দিতে দিতে এবং সফল হতে হতে আমার নিজের মাঝে একটা বিশ্বাস চলে আসছিল যে আমার কোন সুপারিশের দরকার নাই, আমি নিজেই নিজের যোগ্যতা দিয়ে চান্স পাবো।
তারপর রীতিমত আই.এস.এস.বি এর জন্য একটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলাম ফার্মগেটে। ২ মাস কোচিং করার পর মাঝখানে কোচিং এর বন্ধুরাও বিষয়টাকে এমনভাবে বলা শুরু করলো যে আমার মনে হল নিজে তো চেষ্টা করবোই, তারপরও কারো কাছ থেকে সুপারিশ নিয়ে যাই তা না হলে যদি আসলেই চান্স না পাই এতদূর পর্যন্ত এসে!! তখন ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সেনাপ্রধানের (জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়া) বাড়ি ছিল আমার বাড়ির কাছেই (দাউদকান্দি, কুমিল্লা)। আমি ভাবলাম উনার কাছেই গিয়ে বিষয়টা জানাই, দেখি কী বলে। একদিন গেলাম আমার সব সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে। সে আমার সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে আমার সম্পর্কে একটু জানলো এবং আমার সব কাগজপত্রের ফটোকপি রেখে দিয়ে বললো, 'তোমারটা হয়ে যাবে।'
তখনই আমি এই বিষয়টা নিশ্চিত হয়ে গেলাম যে সেখানে আসলেই 'সুপারিশ' বিষয়টা চলে এবং মানুষ যা বলে সত্যিই বলে। খুশি মনে বাসায় চলে আসলাম। আমার আই.এস.এস.বি এর কিছুদিন আগে আবার উনার কাছে গেলাম তাঁকে বিষয়টা মনে করিয়ে দিতে। সেদিন যেয়ে দেখি আমার এক স্কুল ফ্রেন্ডও তাঁর কাছে গিয়েছে আই.এস.এস.বি এর সুপারিশের জন্য। আমার ওই বন্ধুর বাসা ছিল আবার সেনাপ্রধানের বাসার খুব কাছে। যাই হোক, দুইজন একসাথেই আবার সুপারিশের জন্য জেনারেল ইকবাল করিম ভূঁইয়াকে অনুরোধ করলাম। তিনি এবারো আমাদের দুইজনকেই বললেন, 'হয়ে যাবে।' আমি তারপরও কোচিং এবং অন্যান্য সকল প্রস্তুতি যথাযথভাবে নিয়ে রেখেছিলাম কারন আমার টার্গেট ছিল যেভাবেই হোক আমাকে চান্স পেতেই হবে।
আই.এস.এস.বি পরীক্ষার পালা। আমার ওই স্কুল বন্ধুর পরীক্ষার দিন ছিল আমার পরীক্ষার দিনের চার দিন আগে। তাই আমি যখন পরীক্ষা দিতে যাব এর আগের দিন রাতে শুনলাম সে চান্স পেয়েছে। আমিতো খুশিতে আত্মহারা! বুঝতে পারলাম যে সেনাপ্রধান ওর জন্য যেহেতু সুপারিশ করেছে, নিশ্চয়ই আমার জন্যও করেছে। মহানন্দে ছিলাম কারন আমি নিজেও সবদিক থেকে প্রস্তুত এবং ওইখানে সেনাপ্রধানের সুপারিশও আছে। গেলাম ঠিকঠাকমত পরীক্ষা দিতে। রিজেক্টেড হয়ে গেলাম! কিছুই বুঝে উঠতে পারলাম না, মাথায় কিছুই কাজ করছিল না। আমি রেজাল্ট দেখতে চাইলাম, তাঁরা বলল রেজাল্ট দেখানো যাবে না, এটা নিষেধ!
হতাশ মন নিয়ে চলে আসলাম। তারপর আমার পরিবারের সবাই আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল এগুলো ব্যাপার না, এগুলো হয়ই। যাই হোক, পরে জানতে পারলাম আমার যেই বন্ধুটা চান্স পেয়েছে তার গ্রাম আর সেনাপ্রধানের গ্রাম একই ছিল তাই তার জন্য সুপারিশ করেছে। আমার জন্য কেন করেনি সেটা আজও আমার অজানা।
তারপর ঠিক একইভাবে কয়েকদিন পর আবার কমিশন পদে আবেদন করলাম বিমানবাহিনীর জি.ডি.পি তে। এখানেও একইভাবে সব পরীক্ষায় পাশ করে আই.এস.এস.বি পর্যন্ত গেলাম। এবারও আবার সেনাপ্রধানের কাছে গেলাম। সে আগের মত একইভাবে সব কাগজপত্র রেখে দিয়ে বলল 'চিন্তা করো না, এবার হয়ে যাবে।'
এবারও রিজেক্টেড হয়ে একরাশ হতাশা নিয়ে বাড়ি ফিরতে হলো। পরপর দুইবার অপ্রত্যাশিত হারে খুব খারাপ লেগেছিল, অতিরিক্ত হতাশা আর মানুষের বিভিন্ন নেতিবাচক কথার চাপে আমি আত্মহত্যা করারও চিন্তা করেছিলাম। কিন্তু এই বড় ভুলটা করা হয়নি। এরপর আমার 'বাংলাদেশে' থাকারই ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু আমার পরিবার, বন্ধুবান্ধব আর আত্মীয়স্বজনদের কারনে থাকতে হচ্ছে।
এখন আমি আপনাদেরকে কয়েকটি প্রশ্ন করবো। যদি সময় থাকে প্লিজ উত্তর দিবেন...
- যদি আই.এস.এস.বি তে কোন দুর্নীতি না-ই থাকে তাহলে বাংলাদেশের সেনাপ্রধানের মত একজন মানুষ কেন আমার কাছ থেকে সব কাগজপত্রের ফটোকপি রেখে আমাকে বলেছিল, 'তোমারটা হয়ে যাবে' ?
- যেই ছেলেটা স্কুল- কলেজ সব জায়গায় এমনকি সেনাপ্রধানের সামনে গিয়ে দাঁড়ানোর আগে আমাকে বলেছিল 'দোস্ত তুই আগে যা, তোর দেখাদেখি পরে আমি যাব' সেই ছেলেটা কীভাবে আই.এস.এস.বি থেকে গ্রীন কার্ড নিয়ে আসে যেখানে আমি ২ বার দিয়েও পারিনি ? আমার কি দোষ এটাই যে আমি সেনাপ্রধানের নিজ গ্রামের বাড়ির না ?
- আমার সাথে ডিফেন্স গাইডে যারা কোচিং করতো তাদের মধ্যে কেন শুধুমাত্র তারাই সামরিক বাহিনীতে কমিশন পদে চান্স পেয়েছে যাদের মামা, চাচা, খালু অথবা অন্য কোন আত্মীয়স্বজন আর্মি, নেভি অথবা এয়ার ফোরসে উচ্চপদস্থ লেভেলে কর্মরত আছেন ? আমরা সাধারন যারা ছিলাম এতগুলো পরীক্ষা দিয়ে আই.এস.এস.বি পর্যন্ত গিয়েছিলাম এবং ৬ মাস কোচিং করে এত ব্যায়াম, জ্ঞানচর্চা এবং অধিক রোদে দৈনিক দৌড়াদৌড়ি করে কষ্ট করেছিলাম তাদের মধ্যে একজনেরও কী কোনই যোগ্যতা ছিল না ?
- মেডিকেল টেস্ট থেকে শুরু করে আই.এস.এস.বি পর্যন্ত সময় লাগে প্রায় ৮ মাস। ৮ মাস পর তাঁরা রিজেক্ট করে। আমার ২ বছর সময় লেগেছিল শুধুমাত্র সেনাবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর কমিশন পদে চান্স পাওয়ার আশায় থেকে! কেন ? যদি না-ই নেয় তাহলে প্রথমেই বাদ দেওয়ার একটা ব্যবস্থা করে দিন না। মানুষের জীবনে সময়ের কী কোনই মূল্য নেই ?
- আমরা যারা সাধারন মানুষ আছি তাদের সবার কী এটাই দোষ যে আমাদের কাছের কোন আত্মীয় স্বজন সরকারের উচ্চপদস্থ লেভেলে কর্মরত না ? আর যদি তা-ই হয় তাহলে ১২ বছর এত কষ্ট করে পড়ালেখা করে এত জ্ঞান অর্জন করানো হয় কেন ? কোথায় সেই জ্ঞান কাজে লাগাবো ? দেশের বাইরে গিয়ে ? বাংলাদেশে কী যোগ্যতার কোনই দাম নেই ?
যদি পারেন প্রশ্নগুলোর উত্তর নিচে কমেন্ট করে জানাবেন...
আর যদি আমার বাস্তবিক লেখা এবং গল্প ভালো লেগে থাকে তাহলে সাবস্ক্রাইব করে আমার ব্লগের সাথেই থাকুন। আমার অন্যান্য ব্লগগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন। অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে।
About Me:
CEO of TSL ORTHY
Follow Azharul Islam Orthy on Instagram